জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার রায়ের কপি গতকাল শনিবার পর্যন্ত হাতে পাননি আইনজীবীরা। তাই বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কারামুক্তি কিছুটা বিলম্ব হতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
কারণ, রায়ের কপি হাতে না পাওয়া পর্যন্ত তার আইনজীবীরা পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নিতে পারছেন না। কপি পেলে খালেদা জিয়া ওই দ-ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করবেন এবং জামিন চাইবেন। আর হাইকোর্ট থেকে খালেদা জিয়া জামিন পেলেও অন্য মামলায় তাকে শ্যোন অ্যারেস্ট দেখানো হতে পারে। যে মামলায় আগেই খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আছে। সে ক্ষেত্রে দ্রুত কারামুক্তি পেতে হলে কুমিল্লার তিন মামলায়ও বিএনপি চেয়ারপারসনকে জামিন পেতে হবে।
জানা গেছে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নাশকতার ঘটনায় দায়ের তিন মামলায় ‘শ্যোন অ্যারেস্ট’ দেখানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ। এরই মধ্যে এসব মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানা কুমিল্লা থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাছে পাঠানো হয়েছে।
২০১৫ সালের জানুয়ারি ও ফেব্র“য়ারিতে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে নাশকতার ঘটনায় তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছিল। অন্যান্যের সঙ্গে এ মামলায় খালেদা জিয়াসহ বিএনপির সাত শীর্ষ নেতা হুকুমের আসামি ছিলেন। ২০১৭ সালের পৃথক সময় ও গত জানুয়ারিতে খালেদা জিয়াসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে এ মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন কুমিল্লার আমলি আদালত। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার রায়ের পর তিন মামলায় পরোয়ানা ঢাকায় পাঠানো হয়।
এছাড়া, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় সর্বোচ্চ আদালত থেকে জামিন পাওয়ার আগেই তার বিরুদ্ধে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার রায় ঘোষণা হতে পারে। কারণ মামলাটি বর্তমানে যুক্তিতর্ক শুনানির পর্যায়ে রয়েছে। এ মামলায়ও যদি আদালত খালেদা জিয়াকে সাজা দেন, সে ক্ষেত্রে তার কারামুক্তি বেশ সময়সাপেক্ষ হয়ে যেতে পারে।
তবে বিএনপি নেতারা বলছেন, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে সব মামলাই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে করা। সরকার যদি খালেদা জিয়াকে কারাগারে আটকে রাখার কৌশল অবলম্বন করে তাহলে আমরাও দলের চেয়ারপারসনকে মুক্ত করার জন্য আন্দোলনের নতুন কৌশল নির্ধারণ করবো। আইনি মোকাবেলার পাশাপাশি রাজপথেও আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
কারণ, রায়ের কপি হাতে না পাওয়া পর্যন্ত তার আইনজীবীরা পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নিতে পারছেন না। কপি পেলে খালেদা জিয়া ওই দ-ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করবেন এবং জামিন চাইবেন। আর হাইকোর্ট থেকে খালেদা জিয়া জামিন পেলেও অন্য মামলায় তাকে শ্যোন অ্যারেস্ট দেখানো হতে পারে। যে মামলায় আগেই খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আছে। সে ক্ষেত্রে দ্রুত কারামুক্তি পেতে হলে কুমিল্লার তিন মামলায়ও বিএনপি চেয়ারপারসনকে জামিন পেতে হবে।
জানা গেছে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নাশকতার ঘটনায় দায়ের তিন মামলায় ‘শ্যোন অ্যারেস্ট’ দেখানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ। এরই মধ্যে এসব মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানা কুমিল্লা থেকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাছে পাঠানো হয়েছে।
২০১৫ সালের জানুয়ারি ও ফেব্র“য়ারিতে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে নাশকতার ঘটনায় তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছিল। অন্যান্যের সঙ্গে এ মামলায় খালেদা জিয়াসহ বিএনপির সাত শীর্ষ নেতা হুকুমের আসামি ছিলেন। ২০১৭ সালের পৃথক সময় ও গত জানুয়ারিতে খালেদা জিয়াসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে এ মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন কুমিল্লার আমলি আদালত। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার রায়ের পর তিন মামলায় পরোয়ানা ঢাকায় পাঠানো হয়।
এছাড়া, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় সর্বোচ্চ আদালত থেকে জামিন পাওয়ার আগেই তার বিরুদ্ধে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার রায় ঘোষণা হতে পারে। কারণ মামলাটি বর্তমানে যুক্তিতর্ক শুনানির পর্যায়ে রয়েছে। এ মামলায়ও যদি আদালত খালেদা জিয়াকে সাজা দেন, সে ক্ষেত্রে তার কারামুক্তি বেশ সময়সাপেক্ষ হয়ে যেতে পারে।
তবে বিএনপি নেতারা বলছেন, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে সব মামলাই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে করা। সরকার যদি খালেদা জিয়াকে কারাগারে আটকে রাখার কৌশল অবলম্বন করে তাহলে আমরাও দলের চেয়ারপারসনকে মুক্ত করার জন্য আন্দোলনের নতুন কৌশল নির্ধারণ করবো। আইনি মোকাবেলার পাশাপাশি রাজপথেও আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
No comments:
Post a Comment