ভ্যালেন্টাইন দিবস সম্পর্কে তিনটি ব্যাখ্যা মিলে।
প্রথম ব্যাখ্যা
সেন্ট ভ্যালেনটাইন ছিল রোমের সম্রাট ২য় ক্লডিয়াসের আমলের লোক।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২৭০ খ্রিঃ রাষ্ট্রীয় বিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে সম্রাট তার মৃত্যুর আদেশ দেয়।
দ্বিতীয় ব্যাখ্যা
সম্রাট লক্ষ্য করেছেন অবিবাহিত যুবকরা যুদ্ধের কঠিনতম মুহুর্তে ধৈর্যের পরিচয় দেয়; বিবাহিত যুবকের তুলনায়।
তাই পরিনয় সূত্রে আবদ্ধ হওয়ার উপয় নিষেধাঞ্জা জারি করে।
সেন্ট ভ্যালেনটাইন বিদ্রোহ ঘোষনা করে ও গোপনে বিবাহ প্রথা চালু রাখে।
তাকে জেলে দেওয়ার পর সেখানে এক অন্ধ মেয়ের চিকিত্সা করে ভাল করে এবং তার প্রেমে পরে যায়।
মৃত্যুর আগে মেয়েটিকে লেখা এক চিঠির শেষ বাক্য
ইতি তোমার ভ্যালেনটাইন
তৃতীয় ব্যাখ্যা
গোটা ইউরোপে যখন কৃশ্চিয়ান ধর্মের জয়জয়কার তখন ও ঘটা করে পালন করা
রোমিও একটি কালচার।
মধ্য ফেব্রুয়ারিতে গ্রামের সকল যুবকরা সমস্ত মেয়েদের নাম চিরকুটে লিখে বাক্সে জমা করতো ।
ঐ বাক্স হতে প্রত্যেক যুবক একটি করে চিরকুট তুলত
যার হাতে যে মেযের নাম আসত
সে বছর ঐ মেয়ের প্রেমে মগ্ন থাকত।
পাদ্রিরা দেখল একে সমূলে উত্পাটন করা অসম্ভব।
তবে শুধু শিরোনাম পাল্টে নির্দেশ জারি করল পএগুলো সেন্ট ভ্যালেনটাইনের নামে প্রেরণ করতে হবে।
উদ্দেশ্য এভাবেই যুবকরা ধীরে ধীরে কৃশ্চিয়ান ধর্মের সাথে সম্পৃক্ত হবে।
ভালবাসা দিবস উদযাপন করার বিধান
মানুষের অন্তর যদিও অনুকরণ প্রিয় তবুও মনে রাখতে হবে ইসলামি দৃষ্টিকোন বিচারে এটি গর্হিত নিন্দিত কাজ।
প্রথম ব্যাখ্যা
সেন্ট ভ্যালেনটাইন ছিল রোমের সম্রাট ২য় ক্লডিয়াসের আমলের লোক।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২৭০ খ্রিঃ রাষ্ট্রীয় বিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে সম্রাট তার মৃত্যুর আদেশ দেয়।
দ্বিতীয় ব্যাখ্যা
সম্রাট লক্ষ্য করেছেন অবিবাহিত যুবকরা যুদ্ধের কঠিনতম মুহুর্তে ধৈর্যের পরিচয় দেয়; বিবাহিত যুবকের তুলনায়।
তাই পরিনয় সূত্রে আবদ্ধ হওয়ার উপয় নিষেধাঞ্জা জারি করে।
সেন্ট ভ্যালেনটাইন বিদ্রোহ ঘোষনা করে ও গোপনে বিবাহ প্রথা চালু রাখে।
তাকে জেলে দেওয়ার পর সেখানে এক অন্ধ মেয়ের চিকিত্সা করে ভাল করে এবং তার প্রেমে পরে যায়।
মৃত্যুর আগে মেয়েটিকে লেখা এক চিঠির শেষ বাক্য
ইতি তোমার ভ্যালেনটাইন
তৃতীয় ব্যাখ্যা
গোটা ইউরোপে যখন কৃশ্চিয়ান ধর্মের জয়জয়কার তখন ও ঘটা করে পালন করা
রোমিও একটি কালচার।
মধ্য ফেব্রুয়ারিতে গ্রামের সকল যুবকরা সমস্ত মেয়েদের নাম চিরকুটে লিখে বাক্সে জমা করতো ।
ঐ বাক্স হতে প্রত্যেক যুবক একটি করে চিরকুট তুলত
যার হাতে যে মেযের নাম আসত
সে বছর ঐ মেয়ের প্রেমে মগ্ন থাকত।
পাদ্রিরা দেখল একে সমূলে উত্পাটন করা অসম্ভব।
তবে শুধু শিরোনাম পাল্টে নির্দেশ জারি করল পএগুলো সেন্ট ভ্যালেনটাইনের নামে প্রেরণ করতে হবে।
উদ্দেশ্য এভাবেই যুবকরা ধীরে ধীরে কৃশ্চিয়ান ধর্মের সাথে সম্পৃক্ত হবে।
ভালবাসা দিবস উদযাপন করার বিধান
মানুষের অন্তর যদিও অনুকরণ প্রিয় তবুও মনে রাখতে হবে ইসলামি দৃষ্টিকোন বিচারে এটি গর্হিত নিন্দিত কাজ।
No comments:
Post a Comment